শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২
Swadeshvumi
মঙ্গলবার ● ৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রচ্ছদ » সাহিত্য-সংস্কৃতি » বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের চর্চা কেন্দ্র ‘রক্তকরবী’র আত্মপ্রকাশ
প্রচ্ছদ » সাহিত্য-সংস্কৃতি » বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের চর্চা কেন্দ্র ‘রক্তকরবী’র আত্মপ্রকাশ
৯১ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ৪ নভেম্বর ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের চর্চা কেন্দ্র ‘রক্তকরবী’র আত্মপ্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

---

বাংলাদেশের সংস্কৃতি, সাহিত্য, সংগীত, নাটক, নৃত্য, আবৃত্তি ও শিল্পকলার বিকাশে কাজ করতে যাত্রা শুরু করলো ‘রক্তকরবী’। সম্প্রতি রাজধানীর বাংলামটরের বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ‘রক্তকরবী’র আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠিত হয়। এর সহযোগিতায় ছিল বসুন্ধরা শুভসংঘ গভমেন্ট কলেজ অব অ্যাপ্লাইড হিউম্যান সাইন্স শাখা।

স্বাধীনতা ও মানবতার অমলিন প্রতীক কবি শামসুর রহমানকে নিবেদন করে আয়োজন করা হয়েছিলো আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানটি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. এবিএম শহিদুল ইসলাম (কবি শহিদ আজাদ) বলেন, সাংস্কৃতিক সংগঠন হলো জাতির চেতনার কারখানা, যেখানে তৈরি হয় মুক্তচিন্তা, মানবিকতা ও সভ্যতার নতুন বীজ—যা একসময় সাংস্কৃতিক বিপ্লবে রূপ নেয়। বিশ্বাস করি ‘রক্তকরবী’ নামক এই গুটিপোকাটি একদিন আমাদের সাংস্কৃতিক চেতনায় প্রজাপতি হয়ে উড়বে।

প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তাহেরা আফরোজ বক্তব্যে বলেন, ‘রক্তকরবী’ শুধুমাত্র শিল্পচর্চার সংগঠন নয়—এটি একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন। সংগঠনটি তরুণ প্রজন্মকে সাহিত্য, নাটক, সংগীত, আবৃত্তি ও চিত্রকলার মাধ্যমে সৃজনশীল, মানবিক ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করবে। আমরা বসুন্ধরা শুভসংঘকে বিশেষ ধন্যবাদ জানাই আমাদের শুভ কাজে পাশে থাকার জন্য।

সাধারণ সম্পাদক মৌসুমী আখতার বক্তব্যে বলেন, শিল্পই সমাজ পরিবর্তনের সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম। তাই কেবল শিল্পচর্চা নয়, বরং সাংস্কৃতিক চেতনার মাধ্যমে একটি মানবিক, সৃজনশীল ও দায়িত্বশীল সমাজ গড়ে তোলাই প্রতিষ্ঠানটির অঙ্গীকার।






আর্কাইভ